#স্পেশাল_ভূটান_ট্যুর (৫ রাত / ৪ দিন)
——————————————————————-
★প্রতি সপ্তাহেই ঢাকা হতে আমাদের নিয়মিত প্যাকেজ পরিচালিত হয়। যেকোনো দিন ৪/ ৬/ ৮ জন হলেই আমরা দার্জিলিং/ ভূটান/ সিকিম/মেঘালয় ট্যুর পরিচালনা করে থাকি। এছাড়াও আমরা স্টুডেন্ট, কর্পোরেট, ফ্যামিলি গ্ৰুপ ট্যুরেরও আয়োজন করে থাকি। ট্যুর কাস্টমাইজড করতে পারবেন নিজের মতো করে। আমাদের রয়েছে দক্ষ ভ্রমণ বিষয়ক সহায়তাকারী। একমাত্র আমরাই দিচ্ছি ১০০% সঠিক মূল্যে সর্বোচ্চ ভ্রমণ সেবার নিশ্চয়তা।
————————————————————
⮞প্যাকেজে যা যা থাকছেঃ
১। ঢাকা- বুড়িমারি-ঢাকা বরকত,পিংকি ৩/২ সিট এসি বাস অথবা মানিক এসি বাস।
২। বুড়িমারি থেকে জয়গা সুমো জিপ/ বাস
৩।১ রাত জয়গাও/ফুয়েন্টসোলিং
( থ্রী স্টার ক্যাটাগরি ) , ১ রাত থিম্পু( থ্রী স্টার ক্যাটাগরি ) ,১ রাত পারো ( থ্রী স্টার ক্যাটাগরি ),
(প্রতি রুমে ২/৩ জন রাত্রি যাপন)প্রথম কেবল আমরাই ৩ দিন থ্রী স্টার ক্যাটাগরি হোটেল দিচ্ছি এতো কম খরচের প্যাকেজে )
৪। সকল সাইটসিং
৫। অভিজ্ঞ গাইড
৬। ভিসা প্রসেসিং
⮞প্যাকেজে যা অন্তর্ভুক্ত নয়:
———————————–
• ভিসা ফি ৮৪০/- এবং ট্রাভেল ট্যাক্স ৫০০/-
• কুলি চার্জ নিজের ও বর্ডার টিপস ৬০০
• প্রবেশ ফি (Entry Fee)
• সকল ব্যক্তিগত খরচ যেমন, টিপস, লন্ড্রি, টেলিফোন, পানীয়, চিকিৎসা ও শপিং খরচ
• অন্যান্য নিজস্ব খরচ
• খাবার
⮞ ভিসা সংক্রান্ত তথ্যঃ
আপনার ইন্ডিয়ান ট্যুরিষ্ট ভিসা থাকলেও আপনাকে ট্রান্সজিট ভিসা করতে হবে অর্থাৎ বাই রোডে ভুটান ভ্রমনের জন্য আপনাকে অবশ্যই ট্রান্সজিট ভিসা করতে হবে। ভিসা করার ক্ষেত্রে আমরা সকল ধরনের সহযোগীতা করবো।
——————————————————————-
নোট :- আমাদের কোন প্যাকেজে কোন প্রকার সার্ভিস চার্জ / হিডেন চার্জ নেই।
——————————————————————
⮞ভ্রমন_বিস্তারিতঃ
→ ০ দিন:
রাত ৭ টায় ঢাকা থেকে এসি বাসে #ভুটানের উদ্দেশ্যে আমাদের যাত্রা শুরু।
→ ১ম দিন:
সকালে আমরা বুড়িমারি বর্ডারে পৌছাবো। ইমিগ্রেশনের কাজ শেষ করে সুমো জিপে আমরা রওনা দিব জয়গার উদ্দেশ্যে। জয়গাও পৌছে ভারত এবং #ভূটানের ইমিগ্রেশন ও পারমিটের কাজ সম্পূর্ণ করে জয়গাও/ফুয়েন্টসোলিং এর হোটেলে চেক ইন করবো । বিকালে নিজেদের মতো করে চমৎকার শহরটির সৌন্দর্য উপভোগ করার সময় পাবেন । রাত্রি যাপন জয়গাও/ফুয়েন্টসোলিং হোটেলে ।
→ ২য় দিন:
সকালের নাস্তা করে আমরা পাহাড়ি আঁকাবাঁকা রাস্তা বেঁয়ে থিম্পুর উদ্দেশে যাত্রা করব। আঁকাবাঁকা যাত্রাপথের কোন এক সময় মনে হবে পুরো ফুয়েন্টসোলিং শহর পাখির চোখে দেখছেন। পথিমধ্যে চোখ জুড়ানো পাহাড়ি বন, ভুটানের ট্র্যাডিশনাল ঘরবাড়ি, নান্দনিক পাহাড়ের দৃশ্য আপনাকে মুগ্ধ করবেই। দুপুরে আমরা থিম্পু পৌছাবো। দুপুরের খাবার খেয়েই আমরা চলে যাব থিম্পুর দর্শনীয় স্থান গুলো দেখতে । এখানে আমরা দেখবোঃ ন্যাশনাল লাইব্রেরী (যেখানে বিশ্বের সবচেয়ে বড় প্রকাশিত বই সংরক্ষিত আছে), ফোক হেরিটেজ মিউজিয়াম, ন্যাশনাল মেমোরিয়াল, রয়েল প্যালেস, আরচারি গ্রাউন্ড, বুদ্ধা পয়েন্ট, চাংখা লাখাং, বিবিএস টাওয়ার, লোকাল মার্কেট । সারাদিন ঘুরে এসে আমরা রাত্রি যাপন করব থিম্পুতে হোটেলে।
→ ৩য় দিন:
সকালে ঘুম থেকে উঠে আমরা চলে যাব পারোর অন্যতম আকর্ষণ টাইগার নেস্টের উদ্দেশ্যে।আবহাওয়া ভালো থাকলে সেখান থেকে আমরা Mount Jomolhari এর চূড়া (24,000 ft) দেখতে পারবো। পারোতে আমরা আরো উপভোগ করবো পারোর অন্যতম দর্শনীয় স্থান Drugyel Dzong, সপ্তম শতাব্দীতে নির্মিত Kyichu Lhakhang, এশিয়ার সেরা ন্যাচারাল ইতিহাস সমৃদ্ধ জাদুঘর পারোর ন্যাশনাল মিউজিয়াম ও অন্যতম আকর্ষণ পারো ডোজং। রাত্রি যাপন পা্রোতে।
→ ৪র্থ দিন:
সকালে নাস্তা সেরে আমরা যাত্রা করব ফুয়েন্টসোলিং এর উদ্দেশ্যে। পাহাড়ের আঁকাবাঁকা রাস্তা বেয়ে নামবো প্রায় ৬৫০০ ফিট নিচে আর সাথে চোখ ধাঁধানো দৃশ্য তো আছেই। ভূটান এবং ভারতের ইমিগ্রেশনের কাজ শেষ করে বিকেল/সন্ধ্যায় আমরা চলে যাব বুড়িমারিতে। এবার আমাদের ঢাকায় ফেরার পালা।বর্ডার এর আনুষ্ঠানিকতা সম্পূর্ণ করে এসি বাসে ঢাকার দিকে যাত্রা শুরু করবো। সকালে পৌছে যাব ঢাকায় ।
→ ৫ম দিন: বুড়িমারি -ঢাকা
( সকাল ৭-৮ টার মধ্যে ঢাকা পৌছে যাবো )
#বিশেষ_সতর্কতাঃ
📌 বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে রাস্তায় জ্যাম অথবা বর্ডারে ইমিগ্রেশন এবং বিভিন্ন ইন্টারনাল পারমিশন নিতে ভিড় হতে পারে। যারা সমস্যাগুলাে নিজের মনে করে মেনে নিতে পারেন না তাদের কোন গ্রুপ ভ্রমনে না যাওয়াই শ্রেয় ।
📌 বর্ডারে ইমিগ্রেশনের ভিড় হওয়ার কারণে অথবা দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার কারণে অতিরিক্ত রাত্রি যাপনের খরচ কিংবা নতুন টিকেট ক্রয় খরচ (তারিখ পরিবর্তন খরচ) সম্পূর্ণ সম্মানিত যাত্রী কে বহন করতে হবে।
আমার সাইটে অন্য পোস্ট গুলো ভিজিট করতে ভুলবেন না।