একটি জাতির ধ্বংসের উপাখ্যানঃ চাকরি ক্ষেএে তেলবাজী, রাজনীতিতে চামচামি, পরিবারে পক্ষপাতিত্ব, সমাজে দলাদলি, ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি, অর্থের পিছে ছোটাছুটি, প্রেম ভালবাসার নামে নোংরামি, ব্যাবসায় ভেজাল সৃষ্টিকারী,
> দুধে: #ফরমালিন
> গরুর দুধ বৃদ্ধিতে: পিটুইটারী গ্ল্যান্ড ইনজেকশন
> মাছে: ফরমালিন
> শাকসবজি টাটকা রাখতে: কপার সালফেট
> আম, লিচু জাম পাকাতে: কারবাইড
> #আম, #লিচু, জাম সংরক্ষণে: ফরমালিন
> ফল গাছে থাকতেই: হরমোন ও কীটনাশক
> #তরমুজে সিরিন্জ দিয়ে দেয়: পটাশিয়াম পার ম্যাঙ্গানেট
> কলা পাকানো হয়: ক্যালসিয়াম কারবাইড
> কফি পাউডারে: তেঁতুলের বিচির গুড়া
> মসলায়: ইটের গুড়া
> হলুদে: লেড ক্রোমেট/ লেড আয়োডাইড
> মুড়িকে ধবধবে সাদা ও বড় করতে: হাইড্রোজ ও ইউরিয়া
> দীর্ঘক্ষন মচমচে রাখার জন্য জিলিপি, চানাচুরে: পোড়া মবিল
> আকর্ষণীয় করতে আইসক্রিম, বিস্কুট, সেমাই, নুডলস ও মিষ্টিতে: কাপড় ও চামড়ায় ব্যবহৃত রং
> ফলের রস তৈরী: #ক্যামিকেলস দিয়ে
> বিদেশী মেয়াদোত্তীর্ণ খাদ্য/ঔষধ/ক্যামিকেলস: নতুন মেয়াদের স্টিকার লাগিয়ে
> চাল চকচক করতে: ইউরিয়া
> পিয়াজু, জিলাপিতে: এমোনিয়া।
আরও আছে… পানি-২০ লিটার (২ টাকা গ্লাস) অধিকাংশই অটোমেশিনে নয় হাতে ঢালা হয়। পারক্সাইড দিয়ে নয় নাম মাত্র পানিতে ধুয়া হয়।
ফলে হরমোন প্রয়োগ করা হয়।
সবুজ ফল ও শাকশব্জিতে কাপড়ের সবুজ রঙ ব্যাবহার হয়, সসেও তাই।
খামারের মুরগিতে বিশাক্ত ক্রোমিয়াম, লেড আর এন্টিবায়োটিক তো আছেই, চাষের মাছেও তাই।
জুস, লাচ্ছি তো উচ্চ মাত্রার প্রিজারভেটিভ।
রুহ আফজাহ আর হরলিক্স তো প্রমানে অপারগ যে এতে আসলে কল্যাণকর কিছু আছে।
মসল্লায় আলাদা রঙ (মেটালিক অক্সাইড)।
সরিষার তেলে ঝাঁজালো ক্যামিকেল।
সয়াবিনে পামওয়েল।
শুটকিতে কিটনাশক।
কসমেটিক্সে ক্যান্সারের উপাদান লেড, মারকারি ও ডাই।
কি খাবেন? কিভাবে খাবেন? একটু ভাবেন! অন্যকেও ভাবতে দিন।
তারপর জীবন থেমে নেই, চলছে চলবেই, আমাদেরকে এর মধ্যে থেকেই ভাল বেছে নিয়ে মানিয়ে চলতে হবে। এই লিখাটি কপি করা হয়েছে এই ভাইয়ের পোস্ট থেকে চাল লাগল তাই এই ব্লগেও শেয়ার করলাম।